Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৮ নভেম্বর ২০২২

বস্ত্র অধিদপ্তর (সাফল্য )

 

সাম্প্রতিক বছরসমূহের (৩ বছর) প্রধান অর্জনসমূহ:

বস্ত্র অধিদপ্তর বস্ত্র খাতে পোষক কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব পালনসহ এ খাতের জন্য বস্ত্র কারিগরি জ্ঞান সম্পন্ন মানব সম্পদ তৈরি করছে। বস্ত্র খাতে ক্রমবর্ধমান রপ্তানির ধারাবাহিকতার তৈরি পোশাক খাতে ২০১৯-২০ তৈরি পোশাক খাতে রপ্তানি আয় ২৭.৯৪৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা মোট রপ্তানির ৮৩%, ২০২০-২১ অর্থবছরে তৈরি পোশাক খাতে রপ্তানি আয় ৩১.৪৫৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা মোট রপ্তানির ৮১.১৬% এবং ২০২১-২২ অর্থবছরে (জুলাই-মে) তৈরি পোশাক খাতে রপ্তানি আয় ৩৮.৫২১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা মোট রপ্তানির ৮১.৬৫%। বিগত তিন বছরে সর্বমোট ১১,৭৯৯ টি আবেদন নিষ্পত্তি করা হয়েছে। এছাড়া বস্ত্র শিল্প কারখানা ও বায়িং হাউজ পরিদর্শন করা হয়েছে ২০১৯-২০ অর্থবছরে ৬৭৪টি, ২০২০-২১ অর্থবছরে ১১৩৩টি, এবং ২০২১-২২ অর্থবছরে ১১৬১ টি, সর্বমোট ২৯৬৮টি। বস্ত্র শিল্পের পোষক কর্তৃপক্ষের কাজের মাধ্যমে রেজিষ্ট্রেশন ফি বাবদ ২০২০-২১ অর্থবছরে মোট ১,২৬,৫৬,৭৫০/- টাকা এবং ২০২১-২২ অর্থবছরে মোট ১,৪৪,০৩,১৭২/- টাকা রাজস্ব আয় হয়েছে। বিগত তিন বছরে ০২টি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ ও ০৩টি টেক্সটাইল ইনস্টিটিউট স্থাপিত হয়েছে এবং বিগত তিন বছরে বস্ত্র অধিদপ্তর কর্তৃক পরিচালিত প্রতিষ্ঠনসমূহ থেকে বিএসসি, ডিপ্লোমা ও এসএসসি কোর্সে মোট ১২,৬৮১ জন শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছে।

সমস্যা এবং চ্যালেঞ্জসমূহ:

বস্ত্র অধিদপ্তরে প্রধান চ্যালেঞ্জ হচ্ছে বস্ত্র আইন, ২০১৮, বস্ত্রশিল্প (নিবন্ধন ও ওয়ান স্টপ সার্ভিস কেন্দ্র) বিধিমালা, ২০২১
এবং বায়িং হাউজ নিবন্ধন প্রজ্ঞাপনের আওতায় স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক সেবা প্রদান তদারকি ও সমন্বয় সাধন। এছাড়া নতুন বস্ত্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন, পদ সৃজন ও নিয়োগ প্রদান ইত্যাদি সময় সাপেক্ষ প্রক্রিয়া হওয়ায় বস্ত্র খাতের জনবলের চাহিদা পূরণ এবং যথাযথ মান সম্পন্ন বস্ত্র কারিগরি শিক্ষা নিশ্চিত করাও বস্ত্র অধিদপ্তরের জন্য একটি চ্যালেঞ্জ। সীমিত জনবল দ্বারা বস্ত্র অধিদপ্তর চ্যালেঞ্জসমূহ মোকাবেলা করছে।

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা:

বস্ত্র আইন,২০১৮ এর আওতায় পোষক কর্তৃপক্ষের সেবাসমূহ অনলাইন এবং ওয়ান স্টপ সার্ভিস সেন্টার হতে সিটিজেন চার্টারে বর্ণিত সময়সীমার মধ্যে সেবা প্রদান; শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এর জন্য Need Based Curriculum প্রণয়নে সহযোগীতা করা; বাংলাদেশ সরকারি কর্মকমিশন ও বস্ত্র অধিদপ্তরের মাধ্যমে শূন্য পদে জনবল নিয়োগ প্রদান; বাস্তবায়নাধীন প্রকল্প নির্ধারিত সময়ে সমাপ্ত ও শিক্ষা কার্যক্রম চালু করা এবং নতুন পদ সৃজনের প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।